বাজলো তোমার আলোর বেণু, মাতলো রে ভুবন,
আজ প্রভাতে সে সুর শুনে খুলে দিনু মন
অন্তরে যার লুকিয়ে রাজে ,অরুণ বীণায় সে সুর বাজে,
সেই আনন্দযজ্ঞে সবার মধুর আমন্ত্রণ।
সোমবার ভোরের আলো ফুটতেই মায়ের চন্ডিপাঠ ও গানের সম্মেলিত সুর বয়ে আনলো মায়ের আগমনের আনন্দযজ্ঞের আমন্ত্রণ।আর এই আমন্ত্রণের উদ্দেশ্যেই ধর্মনগরের প্রান কেন্দ্রে উপস্থিত মধ্যশহর সার্বজনীন দূর্গাপূজা কমিটি পুজোপ্রাঙ্গণেই আয়োজন করা হয়েছিল মহালয়ার প্রভাতি সংগীতালেখ্য মহিষাসুরমর্দিনি।এই সংগীতালেখ্য অনুষ্ঠানে ধর্মনগরের সুনামধন্য সংগীত ও যন্ত্র শিল্পীরা অংশ গ্রহণ করেন। তাদের অসাধারণ পরিবেশনা দেখতে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিধানসভার উপাধক্ষ্য বিশ্ববন্ধু সেন মহাশয়। ছিলেন বহু দর্শক। অনুষ্ঠান শেষে উপাধ্যক্ষ বিশ্ব বন্ধু সেন বলেন।ইতি মধ্যেই মায়ের আগমনি বার্তায় গোটা ধর্মনগর শহর আনন্দে মাতোয়ারা। তাই এই দূর্গোৎসবকে শান্তি সম্পৃতি ও নির্বিঘ্নে কাটাতে সকলের স্বার্থে নতুন সরকারের প্রশাসন কিছু নতুন নতুন সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছে ।যেমন দু-দিনে মায়ের প্রতিমা নিরঞ্জন সম্পন্ন করা হবে ।সাথে দশমীতে ডিজে ব্যাবহার করা যাবে না। বিধায়ক এলাকা উন্নয়ন তহবিল থেকে পুজোর প্রাক কালে শহরের সৌন্দর্যায়নে বেশ কিছু উদ্যোগও নেওয়া হবে।সার্বিক প্রয়াসে যেন সমগ্র দূর্গোৎসব সফল রুপ পায় এই আশা ব্যাক্তকরেন তিনি। সোমবার মহালয়ার প্রভাতে কিছু সংস্থার উদ্যোগে ধর্মনগরে মহিষাসুর মর্দিনির সপরিবারের টেব্লুও লক্ষ্য করা যায়। তবে অনান্য বছরের তুলনায় এবছর মহালয়ার প্রভাতে শহরে লোক সমাগম কিছুটা কম ছিল।
0 Comments