IIW : ওয়েব ডেস্ক :- উত্তর জেলায় টুবলের হাত ধরেই চলছে নেশার অভিনব নেটওয়ার্ক এবং ড্রাগসের বাদশা সঞ্জীব এবং চোরের সম্রাট বাপ্পা মদত দিচ্ছে। উত্তর জেলাতে নেশা কারবার সহ বিভিন্ন সমাজ বিরোধী কাজে লিপ্ত রয়েছে কুখ্যাত মাফিয়া টুবল বিগত কয়েক বৎসর যাবত থেকে। মহেশপুরে টুবলের একটি মদের কাউন্টারও রয়েছে। টুবল ইতিমধ্যেই নেশা মাফিয়া হিসাবে পরিচিতি পেতে শুরু করেছে গোটা রাজ্যে। টুবল তার নেশার সাম্রাজ্য চালাচ্ছে ড্রাগস বাদশা সঞ্জীব কালোয়ার এবং চোরের সম্রাট বাপ্পা কে দিয়ে। তাদের সাথে রয়েছে প্রেমতলার সাদ্দাম, ধর্মনগর সাকাইবাড়ীর জসীম। উত্তর জেলায় নেশা বিরোধী অভিযান চালিয়ে বেশ সাফল্য অর্জন করেছিলেন জেলা পুলিশ সুপার ভানুপদ চক্রবর্তী। কিন্তু লক্ষ্যনীয় বিষয় হচ্ছে উত্তর জেলাতেই এখন নেশার কারবার সবচেয়ে বেশি। ড্রাগস মাফিয়া থেকে শুরু করে চুনপুটি নেশা কারবারীদের রমরমা ধর্মনগর সহ গোটা জেলাতে। তাদের হাত ধরেই উত্তর জেলাতে প্রতিদিন চলছে কোটি কোটি টাকার নেশার কারবার। জেলা পুলিশ সুপার অভিযান চালালেও উনার পুলিশ আধিকারিকদের মধ্যেই একাংশ নিয়মিত কমিশন খেয়ে নেশার অভিনব নেটওয়ার্ক চালানোর দরজা খুলে দিচ্ছে। পুলিশি অভিযানের খবর আগেই পৌঁছে যাচ্ছে টুবল, বাপ্পা, সাদ্দাম, এবং সঞ্জীব কালোয়ারদের মতো মাফিয়াদের কাছে। নেশার কারবার করে টুবল ইতিমধ্যেই কোটিপতি হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে। সূত্রের খবর সঞ্জিব কালোয়ার এবং বাপ্পাই এখন উত্তর জেলায় যেসব দুঃসাহসিক চুরির ঘটনা সংঘটিত হচ্ছে তার মূল মাস্টার মাইন্ড। মাফিয়া টুবল এখন সাদ্দাম, সঞ্জীব কালোয়ার এবং বাপ্পা কে দিয়েই তার নেশার কারবার চালায়। সঞ্জীব এবং বাপ্পা আসিমগঞ্জ থেকে ব্রাউন সুগার, হেরোইন, ইয়াবা ট্যাবলেট নিয়ে আসে রাজ্যে তাদের অভিনব নেটয়ার্কের মাধ্যমে এবং তারাই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় এগুলি পৌঁছে দিচ্ছে। সূত্রের খবর আগরতলার কুখ্যাত মাফিয়া বাদশা খান, সঞ্জীব কালোয়ারদের নেটওয়ার্কের সাথে জড়িত রয়েছে। পুলিশ উত্তর জেলার গোটা নেশার নেটওয়ার্ক সম্পর্কে ভালোই অবহিত রয়েছে, যেহেতু সর্ষেতেই ভূত তাই সব কিছু জেনেও নেশার নেটওয়ার্ক কে দমন করতে পারছেন না জেলা পুলিশ সুপার ভানুপদ চক্রবর্তী।
0 Comments