IIW : নিজস্ব প্রতিনিধি, চুরাইবাড়ি :- কর ফাঁকি দিয়ে ট্রেনযোগে রাজ্যে প্রবেশের পথে চুরাইবাড়ি পুলিশের হাতে নদিয়াপুর স্টেশনে আটক প্রায় লক্ষাধিক টাকার করযুক্ত সামগ্রী। সাথে আটক করা হয় সামগ্রির মালিকেও। পরে বিক্রয় কর দপ্তরের হাতে করযুক্ত সামগ্রী ও মালিককে হস্তান্তর করে চুরাইবারি থানার পুলিশ। ঘটনার বিবরণে প্রকাশ, উত্তর জেলার পুলিশ সুপার ভানুপদ চক্রবর্তীর নির্দেশে চুড়াইবাড়ি থানার ওসি জয়ন্ত দাস সহ অন্যান্য পুলিশ আধিকারিকরা চুড়াইবাড়ি থানা এলাকায় লাগাতর অভিযান চালিয়ে আসছেন। আজও অনুরূপ গোপন সূত্রের ভিত্তিতে চুরাইবাড়ি থানার ওসি জয়ন্ত দাস, এসআই বিনোদ দেববর্মা বিশাল পুলিশবাহিনী নিয়ে নদীয়াপুর রেল স্টেশনে ওৎ পেতে বসে থাকেন। উনাদের সাথে অভিযানে নেতৃত্ব দেন মহকুমা পুলিশ আধিকারিক রাজীব সূত্রধর। তারপর শিলচর থেকে আগরতলা গামী যাত্রীবাহী ট্রেনে তল্লাশি চালিয়ে কর ফাঁকি দিয়ে আনা ৩ বস্তা ছিটকারির রাবার এবং ৪ কার্টুন গ্যাস লাইটের সিলিন্ডারের বোতল উদ্ধার করে পুলিশ। সাথে আটক করা হয় করযুক্ত সামগ্রীর মালিক দিপু দাসকে। পরে চুড়াইবাড়ি থানার পুলিশ বিপুল পরিমাণ কর ফাঁকি দিয়ে নিয়ে যাওয়া সামগ্রী ও মালিককে চুরাইবারি থানায় নিয়ে আসে।
এদিকে চুরাইবাড়ি থানার ওসি জয়ন্ত দাস জানান, উনারা গোপন সূত্রের ভিত্তিতে নদীয়াপুর রেল স্টেশনে অভিযান চালান। অভিযান চালিয়ে করযুক্ত সামগ্রীর ৩ টি বস্তায় ১৫০ কেজি ছিটকারির রাবার এবং ৪ টি কার্টুনে ৩৮৪ বোতল গ্যাস লাইটের সিলিন্ডার উদ্ধার করেন। সাথে ঐ করযুক্ত সামগ্রীর মালিক দিপু দাস কে আটক করেছে পুলিশ। তার বাড়ি শিলচরে বলে জানিয়েছে সে। উদ্ধারকৃত করসামগ্রীর কোন বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেনি মালিক দিপু দাস। ওসি আরো জানান, উদ্ধারকৃত কর ফাঁকি দিয়ে আনা সামগ্রীর বাজারমূল্য প্রায় লক্ষাধিক টাকা। পাশাপাশি ওসি জয়ন্ত দাস আরো জানান, উনারা ১২/২০ নম্বরের একটি জিডি এন্ট্রি করে করযুক্ত সামগ্রী ও সামগ্রির মালিক দিপু দাসকে চুরাইবাড়ি বিক্রয়কর দপ্তরের হাতে তুলে দিয়েছেন।
তবে রেলপথ ও সড়ক পথ দিয়ে অহরহ করযুক্ত সামগ্রী কর ফাঁকি দিয়ে রাজ্যে প্রবেশ করলেও বিক্রয় কর দপ্তরের আধিকারিকরা আজ পর্যন্ত সে ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। কান পাতলেই শোনা যায় বিক্রয় কর দফতরের আধিকারিকরা মোটা অংকের প্রণামীর বিনিময়ে অসাধু ব্যবসায়ীর সাথে হাত মিলিয়ে কর যুক্ত সামগ্রী কর ফাঁকি দিয়ে রাজ্যে প্রবেশ করাচ্ছেন।আর রাজ্য সরকার মার খাচ্ছে রাজস্ব।
এদিকে চুরাইবাড়ি থানার ওসি জয়ন্ত দাস জানান, উনারা গোপন সূত্রের ভিত্তিতে নদীয়াপুর রেল স্টেশনে অভিযান চালান। অভিযান চালিয়ে করযুক্ত সামগ্রীর ৩ টি বস্তায় ১৫০ কেজি ছিটকারির রাবার এবং ৪ টি কার্টুনে ৩৮৪ বোতল গ্যাস লাইটের সিলিন্ডার উদ্ধার করেন। সাথে ঐ করযুক্ত সামগ্রীর মালিক দিপু দাস কে আটক করেছে পুলিশ। তার বাড়ি শিলচরে বলে জানিয়েছে সে। উদ্ধারকৃত করসামগ্রীর কোন বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেনি মালিক দিপু দাস। ওসি আরো জানান, উদ্ধারকৃত কর ফাঁকি দিয়ে আনা সামগ্রীর বাজারমূল্য প্রায় লক্ষাধিক টাকা। পাশাপাশি ওসি জয়ন্ত দাস আরো জানান, উনারা ১২/২০ নম্বরের একটি জিডি এন্ট্রি করে করযুক্ত সামগ্রী ও সামগ্রির মালিক দিপু দাসকে চুরাইবাড়ি বিক্রয়কর দপ্তরের হাতে তুলে দিয়েছেন।
তবে রেলপথ ও সড়ক পথ দিয়ে অহরহ করযুক্ত সামগ্রী কর ফাঁকি দিয়ে রাজ্যে প্রবেশ করলেও বিক্রয় কর দপ্তরের আধিকারিকরা আজ পর্যন্ত সে ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। কান পাতলেই শোনা যায় বিক্রয় কর দফতরের আধিকারিকরা মোটা অংকের প্রণামীর বিনিময়ে অসাধু ব্যবসায়ীর সাথে হাত মিলিয়ে কর যুক্ত সামগ্রী কর ফাঁকি দিয়ে রাজ্যে প্রবেশ করাচ্ছেন।আর রাজ্য সরকার মার খাচ্ছে রাজস্ব।
0 Comments