IIW : নিজস্ব প্রতিনিধি, বিকাশ কপালী, কুমারঘাট :- লকডাউন চলাকালীন অবস্থায় খুল্লামখুল্লা নেশা পাচার অব্যাহত ত্রিপুরা রাজ্যে। গ্যাসের বুলেট গাড়িতে করে গৌহাটি থেকে আগরতলার উদ্দেশ্যে আসা প্রচুর পরিমাণ নেশার ট্যাবলেট ও ব্রাউন সুগার ধরা পড়ে পেঁচারথল থানা এলাকায়।
রাজ্যের প্রবেশদ্বার চুড়াইবাড়ি গেইটে কড়া নজরদারি থাকা সত্ত্বেও কি করে এই বিশাল পরিমাণ নেশা সামগ্রী ত্রিপুরা রাজ্যে প্রবেশ করছে তাই এখন লক্ষ টাকার প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেখানে আসাম থেকে একজন মানুষও ত্রিপুরা রাজ্যে প্রবেশ করতে পারে না বিনা তল্লাশিতে, কি করে তাতে এই বিশাল পরিমাণ নেশা সামগ্রী রাজ্যে প্রবেশ করেছে তাতে রীতিমতো প্রশ্ন দেখা দিয়েছে রাজ্যের উত্তর ও ঊনকোটি জেলাতে। আজ মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটা নাগাদ ঊনকোটি জেলার পেঁচারথল থানা এলাকায় NL01Q-9390 নম্বরের একটি ছয় চাকা গ্যাসের বুলেট গাড়ি পেঁচারথল এলাকাতে প্রবেশ করতেই পুলিশ গাড়িটি আটক করে তল্লাশি চালিয়ে নয়শত ইয়াবা ট্যাবলেট এবং চার পেকেট ব্রাউন সুগার উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। যার বাজারমূল্য প্রায় আট লক্ষাধীক টাকা বলে জানায় পুলিশ। এই নেশার সামগ্রী গুলির সঙ্গে চালক জাকির আহমেদ(৩৭) এবং বলরাম দে(২৭) নামে দুই জনকে আটক করেছে পুলিশ। জানা যায়, ধৃত চালক জাকির আহমেদের বাড়ি আসামের কাছাড় জেলার কাটিগড়া থানা এলাকায়। অপর ধৃত বলরাম দে কুমারঘাটের সুকান্তনগর এর বাসিন্দা। পুলিশ সূত্রে জানা যায় বলরাম দে দীর্ঘদিন ধরে ঊনকোটি জেলার কুমারঘাট সহ বিভিন্ন এলাকায় নেশা সামগ্রী পাচার করে আসছে।দীর্ঘদিনের ত্রাস সৃষ্টি করা বলরাম আজ পুলিশের জালে ধরা পড়েছে তাতে স্বস্তি নামে ঊনকোটি জেলাবাসীর। ধৃতদের বিরুদ্ধে পেঁচারথল থানায় একটি এনডিপিএস আইনে মামলা দায়ের করেছে।
রাজ্যের প্রবেশদ্বার চুড়াইবাড়ি গেইটে কড়া নজরদারি থাকা সত্ত্বেও কি করে এই বিশাল পরিমাণ নেশা সামগ্রী ত্রিপুরা রাজ্যে প্রবেশ করছে তাই এখন লক্ষ টাকার প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেখানে আসাম থেকে একজন মানুষও ত্রিপুরা রাজ্যে প্রবেশ করতে পারে না বিনা তল্লাশিতে, কি করে তাতে এই বিশাল পরিমাণ নেশা সামগ্রী রাজ্যে প্রবেশ করেছে তাতে রীতিমতো প্রশ্ন দেখা দিয়েছে রাজ্যের উত্তর ও ঊনকোটি জেলাতে। আজ মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটা নাগাদ ঊনকোটি জেলার পেঁচারথল থানা এলাকায় NL01Q-9390 নম্বরের একটি ছয় চাকা গ্যাসের বুলেট গাড়ি পেঁচারথল এলাকাতে প্রবেশ করতেই পুলিশ গাড়িটি আটক করে তল্লাশি চালিয়ে নয়শত ইয়াবা ট্যাবলেট এবং চার পেকেট ব্রাউন সুগার উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। যার বাজারমূল্য প্রায় আট লক্ষাধীক টাকা বলে জানায় পুলিশ। এই নেশার সামগ্রী গুলির সঙ্গে চালক জাকির আহমেদ(৩৭) এবং বলরাম দে(২৭) নামে দুই জনকে আটক করেছে পুলিশ। জানা যায়, ধৃত চালক জাকির আহমেদের বাড়ি আসামের কাছাড় জেলার কাটিগড়া থানা এলাকায়। অপর ধৃত বলরাম দে কুমারঘাটের সুকান্তনগর এর বাসিন্দা। পুলিশ সূত্রে জানা যায় বলরাম দে দীর্ঘদিন ধরে ঊনকোটি জেলার কুমারঘাট সহ বিভিন্ন এলাকায় নেশা সামগ্রী পাচার করে আসছে।দীর্ঘদিনের ত্রাস সৃষ্টি করা বলরাম আজ পুলিশের জালে ধরা পড়েছে তাতে স্বস্তি নামে ঊনকোটি জেলাবাসীর। ধৃতদের বিরুদ্ধে পেঁচারথল থানায় একটি এনডিপিএস আইনে মামলা দায়ের করেছে।
0 Comments