IIW : নিজস্ব প্রতিনিধি, ধর্মনগর :- বিয়ারের হোম ডেলিভারি দিতে গিয়ে ধর্মনগর আবগারি দপ্তরের হাতে আটক এক কুখ্যাত নেশা কারবারি। পিতা ও পুত্র মিলে গোটা উত্তর জেলা কে ভাসিয়ে দিচ্ছে নেশায়, পিতা ধর্মনগর শহরের বুকে দীর্ঘদিন যাবত চালিয়ে আসছে বিলাতী মদের রমরমা ব্যবসা এবং পুত্র পিতা থেকে এক পা এগিয়ে উত্তর জেলায় হেরোইন এবং ব্রাউন সুগারের বাদশা হিসেবে খ্যাঁত অর্জন করেছে। ধর্মনগর শহরের বুকে কুখ্যাত এই পিতা এবং পুত্র মিলে দীর্ঘদিন ধরে নেশার ব্যবসা চালিয়ে আসছে, কুখ্যাত নেশা কারবারি এই পিতা এবং পুত্রের নাম সঞ্জীব কালোয়ার এবং মৃনাল কালোয়ার, উত্তর জেলার পুলিশ সুপার থেকে শুরু করে মহকুমা পুলিশ আধিকারিক, ধর্মনগর থানার ওসি সবাই অবগত রয়েছে এই বিষয়ে। পুলিশ প্রতিনিয়ত তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছে ঠিকই কিন্তু সঞ্জীব কালোয়ার এবং মৃনাল কালোয়ারের কিছুই করতে পারছে না। ২০১৯ সালে পুলিশ সুপার ভানুপদ চক্রবর্তির নেতৃত্বে রাজবাড়ী মটর স্ট্যান্ড এলাকায় কুখ্যাত এই পিতা পুত্র হেরোইন এবং ব্রাউন সুগারের বাদশা সঞ্জীব কালোয়ার এবং বিলাতী মদের কারবারি মৃনাল কালোয়ারের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে প্রচুর বিলাতী মদ, ইয়াবা ট্যাব্লেট,হেরোইন, ব্রাউন সুগার ,ফেন্সিডীল সহ নেশার বেতাজ বাদসা কুখ্যাত সঞ্জীব কালোয়ার কে গ্রফতার করেছিল পুলিশ। সঞ্জীব কালোয়ার দীর্ঘ দিন সংশুধনাগারে ছিল কিন্তু বিগত ৪ থেকে ৫ মাস আগে সে তার মামলা থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে আবারও নেশার কারবারে লেগে পরে। পুলিশ সব কিছুই যানে ,গত্ ৭-৮ দিন আগে পানিসাগর থানার পুলিশের হাতে ব্রাউন সুগার সহ ধড়া পড়েছিল সঞ্জীব কালোয়ার ও তার দুই সাগ্রেদ, কিন্তু কোন মামলা ছাড়াই কোন এক অঞ্জাত কারনে পানিসাগর থানা থেকে সঞ্জীব ছাড়া পেয়ে যায়। কিছু পেটেউয়া পুলিশ অফিসারদের ম্যানেজ করেই সঞ্জীব তার র্যাকেট চালাচ্ছে। তার উদাহরণ রয়েছে প্রচুর ,গত ৩-৪ দিন আগে ধর্মনগর মহকুমা পুলিশ আধিকারিক রাজীব সুত্রধরের নেতৃত্বে রাত ১২টা নাগাদ সঞ্জীব কালোয়ারের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়,এস ডি পি ও রাজীব সুত্রধর এর কাছে গুপন খবর ছিল সঞ্জীব কালোয়ারের বাড়িতে নেশা সামগ্রী মজুত রয়েছে, কিন্তু পুলিশের অভিযানের কথা আগেই গুপনে খবর পেয়ে সঞ্জীব পালিয়ে যায়। এই কুখ্যাত পিতা পুত্র মিলে নেশার বেড়াজালে ধ্বংস
করে দিচ্ছে যুব সমাজ কে। এখন লকডাউন চলাকালীন হোম ডেলিভারির সার্ভিস শুরু করেছে তারা।
বুধবার বিকালে অবৈধ ভাবে বিলাতী মদ এবং বিয়ার পাচার করতে গিয়ে আবগারি দপ্তর ধর্মনগর পুরাতন মটর স্ট্যান্ড এলাকা থেকে সঞ্জীব কালোয়ারের পিতা মৃনাল কালোয়ার কে হাতে নাতে আটক করে। পরে তল্লাশি চালিয়ে প্রচুর পরিমানে বিলাতী মদ এবং বিয়ারের বোতল উদ্ধার করে আবগারি দপ্তরের কর্মীরা। দাবী উঠছে নেশা কারবারি পিতা পুত্রের বিরুদ্ধে পুলিশ কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করুক।
করে দিচ্ছে যুব সমাজ কে। এখন লকডাউন চলাকালীন হোম ডেলিভারির সার্ভিস শুরু করেছে তারা।
বুধবার বিকালে অবৈধ ভাবে বিলাতী মদ এবং বিয়ার পাচার করতে গিয়ে আবগারি দপ্তর ধর্মনগর পুরাতন মটর স্ট্যান্ড এলাকা থেকে সঞ্জীব কালোয়ারের পিতা মৃনাল কালোয়ার কে হাতে নাতে আটক করে। পরে তল্লাশি চালিয়ে প্রচুর পরিমানে বিলাতী মদ এবং বিয়ারের বোতল উদ্ধার করে আবগারি দপ্তরের কর্মীরা। দাবী উঠছে নেশা কারবারি পিতা পুত্রের বিরুদ্ধে পুলিশ কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করুক।
0 Comments