IIW : নিজস্ব প্রতিনিধি, চুড়াইবাড়ি :- রাজ্যে করোনা মহামারী আকার ধারণ করতেই তড়িঘড়ি রাজ্যের প্রবেশদ্বার চুড়াইবাড়ি গেইট পরিদর্শন করতে আজ ছুটে আসেন রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব এস,কে রাকেশ। বিশেষ করে চলতি মাসের গত ছয় তারিখ এক বহিঃরাজ্যের লরি চালকের প্রাথমিক উপসর্গ থাকায় তার নমুনা পরীক্ষার জন্য রক্ত সংগ্রহ করে জিবিতে পাঠানো হয়। তার পরের দিন উক্ত চালকের পজিটিভ রিপোর্ট আশায় শোরগোল পড়ে যায় চুড়াইবাড়ি সহ উত্তর জেলা জুড়ে। এরমধ্যে গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো ঘটনা করোনা আক্রান্ত লরিচালক প্রশাসনের হাত থেকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। আর এত প্রশাসনিক তৎপরতা থাকা সত্ত্বেও কি করে একজন করোনা পজিটিভ রোগী পালিয়ে যেতে সক্ষম হলো সেই বিষয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে রাজ্য জুড়ে। আর এই ঘটনার খবর পেয়ে গতকাল আসাম রাজ্যের করিমগঞ্জ জেলার প্রশাসন আসাম-ত্রিপুরা সীমান্ত সিল করে দেয়। একমাত্র পন্যবাহী লরি ছাড়া ত্রিপুরা থেকে রোগী সহ অন্যান্য যাত্রীবাহী কোনো গাড়ি আসামে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। তাই রাজ্যের মানুষ পড়েছেন চরম বিপাকে। এই খবর চাউর হতেই আজ তড়িঘড়ি আগরতলা থেকে অতিরিক্ত মুখ্য সচিব এস কে রাকেশ চুড়াইবাড়িতে ছুটে আসেন।

তিনি প্রথমে চুড়াইবাড়ি সেলটেক্স কমপ্লেক্স পরিদর্শন করেন সেখান থেকে ত্রিপুরা সীমান্ত এবং পরে কোয়ারেন্টাইন জোন জহর নবোদয় বিদ্যালয় পরিদর্শন করেন। তারপর সেখান থেকে ছুটে যান পানিসাগর স্পোর্টস কলেজ কোয়ারান্টিনে। তবে সেখানে পরিদর্শন করে কি অনুধাবন করেছেন তা তিনি সাংবাদিকদের জানান নি। এদিকে, উনার সফরসঙ্গী হিসেবে ছিলেন জেলার পুলিশ সুপার, কদমতলা ব্লক আধিকারিক, জেলাশাসক রেভেল এইচ কুমার এবং চিকিৎসকের একটি দল।

তিনি প্রথমে চুড়াইবাড়ি সেলটেক্স কমপ্লেক্স পরিদর্শন করেন সেখান থেকে ত্রিপুরা সীমান্ত এবং পরে কোয়ারেন্টাইন জোন জহর নবোদয় বিদ্যালয় পরিদর্শন করেন। তারপর সেখান থেকে ছুটে যান পানিসাগর স্পোর্টস কলেজ কোয়ারান্টিনে। তবে সেখানে পরিদর্শন করে কি অনুধাবন করেছেন তা তিনি সাংবাদিকদের জানান নি। এদিকে, উনার সফরসঙ্গী হিসেবে ছিলেন জেলার পুলিশ সুপার, কদমতলা ব্লক আধিকারিক, জেলাশাসক রেভেল এইচ কুমার এবং চিকিৎসকের একটি দল।
0 Comments