IIW : ওয়েব ডেস্ক :- বিলাতি মদ বোঝাই একটি লড়ি আটক করে ৪০০ কার্টুন মদ উদ্ধার করে ১৫০ কার্টুন মদ সরকারি নথিপত্রে দেখিয়ে বাদবাকি ২৫০ কার্টুন মদ হাফিজ করে দেওয়া হয়ছে বলে গুরুতর অভিযোগ উঠল পানিসাগর থানার বিরুদ্ধে। রাজ্যের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ইতিমধ্যে এই খবর প্রকাশিত হয়েছে। এখন দেখার বিষয় উত্তর ত্রিপুরা জেলা পুলিশ সুপার ভানুপদ চক্রবর্তি এই বিষয়ে কি ভূমিকা গ্রহন করেন। পুলিশ সুপার ভানুপদ চক্রবর্তি এর আগেও কর্ত্যবে গাফিলতির কারনে ২-৩ জন পুলিশ অফিসারকে শোকজ এবং বরখ্যাস্ত করেছেন। এই ঘটনা সম্বন্ধে কি তদন্তের নির্দেশ দেবেন এস পি সাহেব। এখন পানিসাগর থানার ওসির দায়িত্বে রয়েছেন ইনস্পেকটর সৌগত চাকমা, এর আগে পানিসাগর থানার ওসির দায়িত্বে ছিলেন বিভাস রঞ্জন দাস। সেই সময় কি ভাবে ওসি বিভাস রঞ্জন দাস পানিসাগর থানা থেকে বদলি হয়েছিলেন তা কারও অজানা নয়। সংবাদ কর্মীদের তৎপরতায় পানিসাগর থানার কান্ড কীর্তি জনসম্মুখে এসেছিল সেই সময়। এবারও পানিসাগর থানার কান্ড কির্তী নিয়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হল। এখন কি তদন্তের নির্দেশ দেবেন জেলার পুলিশ সুপার ? রাজ্যে যে নেশা মুক্ত ত্রিপুরা নামের তুফান চলছে, তা কিছু কিছু পুলিশ কর্মীদের কারনে ভেস্তে যাচ্ছে, সরকার কি তা বরদাস্ত করবে ?
সুত্রের খবর পানিসাগর থানার ওসি কে অন্ধকারে রেখেই থানার এক - দুজন পুলিশ বাবু তাদের সাম্রাজ্য কায়েম করেছে থানা এলকায়। না হলে কুখ্যাত নেশা মাফিয়া গনেশ কি ভাবে আবার তার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে ? পানিসাগরে বিভিন্ন হোটেল ও ধাবার আরালে কি ভাবে চলছে দেশি ও বিলাতী মদের রমরমা কারবার। পানিসাগরেই রয়েছে উত্তর জেলার সবচাইতে বড় ড্রাগস কারবারী কিশোর। পানিসাগর মহকুমা পুলিশ আধিকারিক এর দায়িত্বে রয়েছেন অভিজিৎ দাস, তিনিও কি কিছুই জানেন না। এস ডি পিও সাহেবকে ও কি অন্ধকারে রাখা হয়েছে। পুলিশ সুপার ভানুপদ চক্রবর্তি যদি এই বিষয়ে একটু নজর দেন তাহলেই জনসম্মুখে বেড়িয়ে আসবে আসল ঘটনা। এমনটাই মনে করছেন আরক্ষা দপ্তরের উপর বিশ্বাস রাখা উত্তর ত্রিপুরা জেলার সাধারন নাগরিকরা।
সুত্রের খবর পানিসাগর থানার ওসি কে অন্ধকারে রেখেই থানার এক - দুজন পুলিশ বাবু তাদের সাম্রাজ্য কায়েম করেছে থানা এলকায়। না হলে কুখ্যাত নেশা মাফিয়া গনেশ কি ভাবে আবার তার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে ? পানিসাগরে বিভিন্ন হোটেল ও ধাবার আরালে কি ভাবে চলছে দেশি ও বিলাতী মদের রমরমা কারবার। পানিসাগরেই রয়েছে উত্তর জেলার সবচাইতে বড় ড্রাগস কারবারী কিশোর। পানিসাগর মহকুমা পুলিশ আধিকারিক এর দায়িত্বে রয়েছেন অভিজিৎ দাস, তিনিও কি কিছুই জানেন না। এস ডি পিও সাহেবকে ও কি অন্ধকারে রাখা হয়েছে। পুলিশ সুপার ভানুপদ চক্রবর্তি যদি এই বিষয়ে একটু নজর দেন তাহলেই জনসম্মুখে বেড়িয়ে আসবে আসল ঘটনা। এমনটাই মনে করছেন আরক্ষা দপ্তরের উপর বিশ্বাস রাখা উত্তর ত্রিপুরা জেলার সাধারন নাগরিকরা।
0 Comments